প্রাইমারি ইন্টারভিউ সংক্রান্ত Special প্রশ্নউত্তর , যারা Interview দিতে চলেছো তাদের জন্য খুবই দরকারি এই Interview পর্ব।
প্রাইমারি ইন্টারভিউ সংক্রান্ত সাধারণ কিছু প্রশ্ন – উত্তর পার্ট - 04
Q, তুমি তো ট্রেনিং নিয়েছো, আচ্ছা বলতো শিক্ষা কি?
👉 ‘শিক্ষা’ শব্দটি সংস্কৃত ‘শাস’ ধাতু থেকে এসেছে। যার অর্থ হল শাসন বা শৃঙ্খলিত করা।
Q, আর বিদ্যা শব্দের ব্যাখা কি?
👉বিদ্যা – ‘বিদ্যা’ শব্দটি ‘বিদ’ ধাতু থেকে এসেছে। যার অর্থ হল জ্ঞান বা জ্ঞান অর্জন করা।
Q Education শব্দটির ব্যাখা কর।
👉 ল্যাটিন শব্দ Educere, Educare বা Educatum থেকে এসেছে। যার অর্থ বাইরে আনা, প্রতিপালন করা বা প্রশিক্ষন।
Q, শিক্ষা বলতে কি বোঝেন?
👉 সাধারণ অর্থে জ্ঞান বা দক্ষতা অর্জনের প্রক্রিয়াই হল শিক্ষা।
👉 ব্যাপক অর্থে প্রত্যেক শিশুই জন্মসূত্রে কতকগুলি বৈশিষ্ট্য ও সম্ভবনা নিয়ে জন্মায়, সেই কে পরিপূর্ণ ভাবে বিকশিত করার পদ্ধতিই হল শিক্ষা।
Q, শিক্ষাই জীবন 👉 জন ডিউই।
Q, শিক্ষা হল ভবিষ্যত জীবনের সম্পূর্ণতার প্রস্তুতি 👉 হার্বাট স্পেনসার।
Q, মায়েরাই হচ্ছেন আদর্শ শিক্ষক (Teacher) 👉 ফ্রয়েবেল।
Q, শিশু কেন্দ্রিক শিক্ষা বলতে কি বোঝেন?
👉 শিশুর সার্বিক বিকাশের জন্য তাঁর মনস্তাত্বিক গঠন, আগ্রহ, সামর্থ্য ইত্যাদির কথা মাথায় রেখে যে শিক্ষার ব্যবস্থা করা হয় তাকে শিশু কেন্দ্রিক শিক্ষা বলে। এই শিক্ষায় শিশুই হল মুখ্য, শিক্ষক বা পাথক্রম হল গৌণ।
Q, আচ্ছা বলুনতো পঠন কয় প্রকার?
👉 স্যার প্রকৃতি অনুসারে পঠন দুই প্রকার। যথা - সরব পাঠ ও নীরব পাঠ।
👉আর উদ্দেশ্য অনুসারে পঠন তিন প্রকার - চর্বণা পাঠ, স্বাদনা পাঠ ও ধারণা পাঠ।
Q, সরব পাঠ কাকে বলে?
👉 উচ্চারণ করে যে পাঠ করা হয় তাকে সরব পাঠ বলে।
Q, সরব পাঠের দুটি সুবিধা ও দুটি অসুবিধা উল্লেখ কর।
👉 সুবিধা – [১] সরব পাঠ শিশুর কথা বলার ক্ষেত্রে জড়তা দূরীকরণে সহায়তা করে।
[২] শিক্ষার্থীদের শোনার দক্ষতা বাড়াতে সরব পাঠ কার্যকর ভূমিকা রাখে।
[৩] সুন্দর বাচনভঙ্গী গড়ে উঠতে সরব পাঠের কার্যকর ভূমিকা থাকে।
👉 অসুবিধা – [১] সরব পাঠ তুলনামূলক শ্রমসাপেক্ষ।
[২] দীর্ঘ সময় ধরে সরব পাঠে ক্লান্তি আসে।
[৩] অনেকে এক সঙ্গে সরব পাঠ করলে কোলাহলের সৃষ্টি হয়।
Q, নীরব পাঠ কাকে বলে?
👉 শব্দ না করে মনে মনে যে পাঠ করা হয় তাকে নিরব পাঠ বলে।
Q, নীরব পাঠের দুটি সুবিধা ও দুটি অসুবিধা উল্লেখ কর।
👉 সুবিধা – [১] নীরব পাঠ দীর্ঘ সময় পড়া যায়।
[২] তুলনামূলকভাবে সরব পাঠের চেয়ে নীরব পাঠে সময় কম লাগে।
[৩] গভীর কোনো বিষয় হৃদয়াঙ্গম করতে ও গবেষণারত ব্যক্তিদের জন্য নীরব পাঠ বেশি উপযোগী।
Q, অসুবিধা – [১]নীরব পাঠ শিশুর কথা বলার ক্ষেত্রে জড়তা দূরীকরণে উপযোগী নয়।
[২] উচ্চারণে ত্রুটি হলে তা সংশোধনের কোনো উপায় থাকে না।
[৩] অমনোযোগী শিক্ষার্থীরা ফাঁকি দেওয়ার সুযোগ পায়।
Q, Lesson Plan বা পাঠ পরিকল্পনা কি?
👉 শ্রেণীতে ফলপ্রসূ পাঠদানের জন্য শিক্ষক যেসব পরিকল্পনা করেন তা হল Lesson Plan বা পাঠ পরিকল্পনা। শ্রেণিকক্ষে পাঠদানের সময় যে সমস্ত বিষয় মাথায় রেখে পাঠ পরিকল্পনা করা হয় তা হল - শিক্ষার্থীদের পূর্ব জ্ঞান, বিষয় বস্তুর পরিমাণ বা মাত্রা, বিষয়বস্তুর উপস্থাপন পদ্ধতি, ব্যবহৃত উপকরণসমূহ ও শিক্ষার্থীদের সক্রিয়করণ পদ্ধতি ইত্যাদি।
Q, পাঠ পরিকল্পনার গুরুত্ব কি?
👉 পাঠ পরিকল্পনার সাহায্যে শ্রেণিকক্ষের পরিবেশকে নিয়ন্ত্রিত করা যায়, পাঠদান কার্যকরী হয় বা পাঠদানের উদ্দেশ্য সফল হয়, পরিকল্পনার সাহায্যে তত্ত্বগত জ্ঞান যথাযথভাবে শ্রেণিকক্ষে প্রয়োগ করা সম্ভব হয়।
Q, নিরবচ্ছিন্ন ধারাবাহিক মূল্যায়ন [CCE] বলতে কি বোঝায়?
👉 বর্তমানে শিক্ষার্থীদের জন্য যে মূল্যায়ন করা হয়ে থাকে, তা হল Comprehensive and Continuous Evaluation, এটির দুটি অংশ, যথা- প্রস্তুতিকালীন মূল্যায়ন[FE] ও পর্যায়ক্রমিক মূল্যায়ন[SE]।
Q, মূল্যায়ন সম্পর্কে RTE-2009 তে বলা হয়েছে -
👉 “Comprehensive and Continuous Evaluation of Child’s understanding of Knowledge and his or her ability to apply the same” এখানে Continuous শব্দটি মূল্যায়নের Continual ও Periodicity প্রেক্ষিতে আলোচনা করা হয়। এখানে Continual বলতে প্রস্তুতিকালীন মূল্যায়ন বা Formative Evaluation এবং Periodicity বলতে Summative Evaluation বা পর্যায়ক্রমিক মূল্যায়নের কথা বলা হয়েছে।
Q, CCE এর পুরো কথা কি?
👉 কন্টিনিউয়াস এন্ড কম্প্রেহেনসিভ এভালুয়েশন।
Q, প্রস্তুতিকালীন মূল্যায়ন বা Formative Evaluation কাকে বলে?
👉 Formative কথাটি এসেছে Formation থেকে, যার অর্থ হল শিখন পদ্ধতি প্রস্তুতিকরণ। শ্রেণিকক্ষের ভিতরে ও বাইরে শিখনের সময় প্রস্তুতিকালীন মূল্যায়ন বা Formative Evaluation ঘটবে। এখানে শিখনের মূল্যায়ন হবে পঠন-পাঠন চলাকালীন শিক্ষার্থীর অগ্রগতিকে পর্যবেক্ষণ ও উন্নয়ন করার লক্ষ্যে।
Q, প্রস্তুতিকালীন মূল্যায়ন সম্পন্ন করার জন্য পাঁচটি সূচকের কথা বলা হয়েছে তা কি কি?
👉 এই সূচকগুলি শিক্ষার্থীর সার্বিক বিকাশের মাপকাঠি হিসাবে ব্যবহৃত হবে। সূচক গুলি হল - অংশগ্রহণ [Participation]
প্রশ্নকরা ও অনুসন্ধান [Questioning and Experimentation ]
ব্যাখ্যা ও প্রয়োগের সামর্থ্য [Interpretation and Application]
সমানুভূতি ও সহযোগিতা [Empathy and Cooperation]
নান্দনিকতা ও সৃষ্টিশীলতার প্রকাশ [Aesthetic and Creative Expression]
👉 প্রস্তুতিকালীন মূল্যায়নের এই সূচকগুলির প্রথম অক্ষর জুড়ে PEACOCK শব্দটি আসে।
Q, Summative Evaluation বা পর্যায়ক্রমিক মূল্যায়ন কাকে বলে?
👉 নতুন পাঠক্রমে তিনবার পর্যায়ক্রমিক মূল্যায়নের ব্যবস্থা রয়েছে। বিভিন্ন বিষয়ে লিখিত পদ্ধতিতে এই পর্যায়ক্রমিক মূল্যায়ন করা হবে।
Q, Remedial Teaching বা সংশোধনমূলক শিক্ষণ বা প্রতিকারমূলক শিক্ষণ কাকে বলে?
👉 বিদ্যালয়ের যেকোনো শ্রেণিতে এমন কিছু শিক্ষার্থী থাকে যারা সেই শ্রেণির গড়মানের চেয়ে পিছিয়ে থাকে। এদের চিহ্নিত করে আলাদাভাবে সাহায্য করে কাঙ্খিত মানে পৌঁছে দেওয়াই হল সংশোধনী পাঠ বা সংশোধনমূলক শিখন বা Remedial Teaching
Q, অন্তর্ভুক্তি মূলক শিক্ষা কাকে বলে?
👉 যদি কোন শিশুদের মধ্যে কিছু প্রতিবন্ধকতা থাকে অথচ অন্যান্য দিক থেকে তারা স্বাভাবিক, তাদের সামাজিক স্বীকৃতি দিতে ও তাদের ব্যক্তিগত চাহিদা অনুসারে শিখনের সুযোগই হল অন্তর্ভুক্তিমূলক শিক্ষা।
Q, ব্রিজ কোর্স কাকে বলে?
👉 ব্রিজ কোর্সের বাংলা অর্থ হল সেতু পাঠক্রম। এটা এমন একটি প্রোগ্রাম যেটা ছাত্র-ছাত্রীদের শিক্ষার এক লেভেল থেকে অন্য লেভেলে প্রবেশে সহায়তা করে। তাছাড়া কোন ছাত্র-ছাত্রীদের ঘাটতি পূরণের ওপর জোর দিতে ব্রিজ কোর্সের ব্যবহার করা হয়। যেমন করোনা মহামারীর পর রাজ্য স্কুল শিক্ষা দপ্তর ছাত্র-ছাত্রীদের জন্য ১০০ দিনের একটি সেতু পাঠক্রম চালু করে। এজন্য তাদের যেসব বই দেওয়া হয়েছিল তার নাম শিখন-সেতু।
Q, অপারেশন ব্ল্যাকবোর্ড সম্পর্কে কি জানেন বলুন?
👉 Operation Black Board - 1986 খ্রিস্টাব্দের জাতীয় শিক্ষানীতির দুটি বিশেষ দিক হলো অপারেশন ব্ল্যাকবোর্ড এবং নবোদয় বিদ্যালয় স্থাপন।
👉 ‘ব্ল্যাকবোর্ড’ শব্দটি এখানে প্রতীক অর্থে ব্যবহার করা হয়েছে। অপারেশন ব্ল্যাকবোর্ড কর্মসূচির মূল লক্ষ্য ছিল প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলির পরিকাঠামগত উন্নয়ন। এই কর্মসূচি অনুসারে প্রতিটি প্রাথমিক বিদ্যালয় গুলিতে কমপক্ষে দুটি শ্রেণীকক্ষ [সব ঋতুতে ব্যবহারের উপযোগী], দুজন শিক্ষক [একজন মহিলা] এবং প্রয়োজনীয় শিক্ষা উপকরণ ব্ল্যাকবোর্ড, ডাস্টার, চার্ট, মানচিত্র ইত্যাদি সরবরাহ করে ব্যবস্থা করা হয়।
👉 তবে মনে রাখতে হবে যে, অপারেশন ব্ল্যাকবোর্ড কর্মসূচির উদ্দেশ্য কেবলমাত্র বিদ্যালয়ে গুলিতে শিক্ষা সহায়ক উপকরণ সরবরাহ নয় বরং দেশের প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলির মান উন্নয়ন করে ছাত্রদের স্কুলমুখী করে প্রাথমিক শিক্ষার সার্বিক উন্নয়ন ঘটানো।
Q, ওয়ার্ধা পরিকল্পনা কি?
👉 1937 সালে মহারাষ্ট্রের ওয়র্ধায় অনুষ্ঠিত এক সর্ব ভারতীয় শিক্ষা সম্মেলনে জাতীয় শিক্ষা কাঠামোর রুপায়নে মহাত্মা গান্ধীর শিক্ষা পরিকল্পনা গ্রহণ করা হয় ও বাস্তবায়নের লক্ষ্যে জাকির হোসেনের নেতৃত্বে এক কমিটি গঠন করা হয়। গান্ধীর এই পরিকল্পনার মূল কথা ছিল অবৈতনিক ও বাধ্যতামূলক প্রাথমিক শিক্ষা, মাতৃভাষার মাধ্যমে শিক্ষা দান এবং কর্ম ভিত্তিক শিক্ষার ওপর জোর ইত্যাদি। এটিই ওয়ার্ধা পরিকল্পনা নামে খ্যাত।
Q, বুনিয়াদি শিক্ষা বা নই তালিম বলতে কি বোঝেন?
👉 গান্ধীজীর মতে শিক্ষা হলো শিশুর বা ব্যক্তির দেহ মন ও আত্মার সর্বাঙ্গীণ বিকাশ। হরিজন পত্রিকায় এক প্রবন্ধে তিনি শিক্ষা বিষয়ে তার যে মতামত ব্যক্ত করেন তার মূল কথা হলো - সার্বজনীন বাধ্যতামূলক ও অবৈতনিক প্রাথমিক শিক্ষা, ৭ থেকে ১৪ বছর পর্যন্ত মাতৃভাষার মাধ্যমে শিক্ষাদান, শিক্ষার্থীর সামর্থ ও স্থানীয় চাহিদা অনুযায়ী কর্ম ভিত্তিক শিক্ষার উপর জোর, শুধুমাত্র শিশুদের মধ্যে নয় সব স্তরে মানুষদের শিক্ষায় যোগদান ইত্যাদি। গান্ধীজীর প্রস্তাবিত এই শিক্ষা পদ্ধতি বুনিয়াদি শিক্ষা বা নইতালিম [New Education]। নামে পরিচিত।
👉 বুনিয়াদি শিক্ষার চারটি স্তর – (এক) প্রাক বুনিয়াদি স্তর - সাত বছর পর্যন্ত।
(দুই) বুনিয়াদি স্তর - ৭ থেকে ১৪ বছর পর্যন্ত।
(৩) উত্তর বুনিয়াদি স্তর ১৪ থেকে ১৮ বছর পর্যন্ত এবং
(চার) বয়স্ক শিক্ষা।
👉 বুনিয়াদি শিক্ষার উদ্দেশ্য –
১, শিক্ষার্থীর দৈহিক নৈতিক আধ্যাত্মিক জীবনের উন্নতি ঘটিয়ে শিক্ষার্থীর সার্বিক উন্নতি।
২, সামাজিক, রাজনৈতিক, সাংস্কৃতিক ও আর্থিক দিক থেকে আদর্শ নাগরিক গঠন।
৩, ভারতীয় সংস্কৃতি এবং ঐতিহ্য কে রক্ষা।
৪, শিক্ষার থেকে প্রাপ্ত জ্ঞান জীবন-জীবিকা সংস্থানের কাজে লাগানো।
নোট - 1937 খ্রিস্টাব্দে অর্ধায় এক সর্বভারতীয় শিক্ষা সম্মেলনে তার এই প্রস্তাব গ্রহণ করে ভারতে নতুন শিক্ষা কর্মসূচি নেওয়া হয়। কংগ্রেস শাসিত প্রদেশ গুলিতে।
Q, ব্রেইল শিক্ষা ব্যবস্থা সম্পর্কে কি জানেন?
1828 খ্রিস্টাব্দে দৃষ্টিহীন শিশুদের জন্য স্পর্শেন্দ্রিয় ব্যবহার মাধ্যমে স্পর্শ ভিত্তিক পাঠের ব্যবস্থা ব্রেইল পদ্ধতি আবিষ্কার করেন একজন ফরাসি নাগরিক লুই ব্রেইল। এই ব্যবস্থায় পুরো কাগজের ওপর শক্ত জিনিস দিয়ে উঁচু করা ছটি ডট বিভিন্ন সমবায় সাজিয়ে বিভিন্ন বর্ণ রচনা করা হয় দৃষ্টিহীন রা হাত দিয়ে ডট গুলো স্পর্শ করে বিভিন্ন বর্ণকে অনুভব করতে পারে।
Q, ভারতে প্রথম কবে ও কোথায় অন্ধদের জন্য বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠিত হয়?
👉 ১৮৯৯ খ্রিস্টাব্দে কলকাতার বেহালায় প্রথম অন্ধদের বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠিত হয়।প্রতিষ্ঠাতা হলেন লালবিহারী শাহ।
Q, বাংলা বর্ণমালায় ‘ব’ বর্ণটি দুবার কেন ব্যবহার হয়?
👉 বাংলা বর্ণমালায় যে দুটি ‘ব’ রয়েছে তার মধ্যে একটি বর্গীয় ‘ব’ ও একটি অন্ত্যস্থ ‘ব’।
বর্গীয় ‘ব’ - স্বাধীনভাবে বসে। যেমন – বক, বকুল এখানে সব বর্গীয় ‘ব’ এর ব্যবহার করা হয়েছে।
অন্ত্যস্থ ‘ব’ – এর উচ্চারন খানিকটা ‘ওব’ বা ইংরেজি ‘এদ’ এর মত। এটি যুক্তাক্ষর গঠনে ব্যবহার করা হয়। যেমন, দ্বীপ, অন্বেষা ইত্যাদি।
Q, ব্রেইন স্টরমিং [Brain Storming] বলতে কি বোঝেন?
👉 একা বা দলগতভাবে কোন সমস্যার ব্যখ্যা বিশ্লেষ করে সমাধানের জন্য নানা উপায় খুঁজে বের করাকে ব্রেইন স্টরমিং বা মস্তিস্ক ঝঞ্ঝা বা সাধারণ কথায় মাথা খাটানো বলা হয়।
Q, ব্রেইন স্টরমিং পদ্ধতির জনক কাকে বলা হয়?
👉 Alex F. Osborn
Q, DIET কি?
👉 ১৯৮৬ এর জাতীয় শিক্ষানীতিতে এ কথা বলা হয়েছে শিক্ষণ শিক্ষণকে নিরবিচ্ছিন্ন প্রক্রিয়া হিসাবে গ্রহণ করতে হবে। এই উদ্দেশ্যে DIET বা ডিস্ট্রিক ইনস্টিটিউট অফ এডুকেশন এন্ড ট্রেনিং স্থাপন করে প্রাথমিক শিক্ষকদের প্রশিক্ষণ দান করতে হবে। প্রচলিত প্রাথমিক শিক্ষক শিক্ষণ প্রতিষ্ঠানগুলির মধ্যে থেকেই বাছাই করে এই ডায়েট তৈরি করার কথা বলা হয়েছে। এই ডায়েটের মাধ্যমে শিক্ষক যতদিন চাকরিরত থাকবেন ততদিনই তাকে ফ্রেসার কোর্স, শর্ট কোর্স ট্রেনিং, সেমিনার, সিম্পোসিয়াম ইত্যাদিতে অংশগ্রহণ করার মাধ্যমে তার পেশাগত দক্ষতা বৃদ্ধির করার অবিরাম প্রচেষ্টা চালিয়ে যেতে হবে।
Download the Pdf 👉 Click Here
Please do not enter any spam link in the comment box